Category Archives: Uncategorized

গানের কথা

বিগত পোস্টে কবিতা সম্পর্কে কিছু আলোচনা করেছিলাম এবং গান নিয়ে পরবর্তীতে আলোচনার ইচ্ছা জানিয়েছিলাম।  তাই এই পোস্ট দিচ্ছি, আপনাদের কেমন লেগেছে জানলে ভাল লাগবে।
কোথা থেকে কি ভাবে শুরু করব সঠিক বুঝে উঠতে পারছি না তবে এখান থেকেই শুরু করি: সব গানই কবিতা কিন্তু সব কবিতা গান হয়ে উঠে না। গানের তাল, মাত্রা লয় ইত্যাদি নানা রকম ব্যাকরণ মানতে হয় বলে।
কবিতা আর গল্পের মধ্যে একটা অতি সাধারণ পার্থক্য রয়েছে যা আমরা সবাই জানি। যেমন ছোট্ট একটা উদাহরণ দিচ্ছি, এখানে একটু বলে নিতে হয় যে কোন বিখ্যাত বা আমাদের পথিকৃৎ কারো কোন লেখা নিয়ে কিছু বলার শক্তি বা সাহস কোনটাই আমার নেই তাই আমার লেখা কয়েকটা উদাহরণ এখানে ব্যবহার করছি-

“তুমি যদি কোন দিন আমার কথা ভুলে যাও তবে আমার এ গানের কথা ভুলে যেও না। যদি কখনও গভীর নিশীথে ঘুম ভেঙ্গে আমার কথা মনে হয় তখন আমার গান গেয়ে তোমার অতৃপ্ত মনকে কিছুটা হলেও সান্ত্বনা দিও”

উপরের এই কথা কয়টি আমি কবিতার আকারে যে ভাবে সাজিয়েছি-
যদি আমায় ভুলে যাও তুমি
ভুলো না আমার এ গান
ঘুম ভাঙ্গা রাতে এ গান গেয়ে
জুড়ায়ো তোমার প্রাণ।।
এখানে একটু লক্ষ করে দেখুন গল্প বা পত্রের আকারে লেখা গুলি নিচের মাত্র কয়েকটি শব্দে সুবিন্যস্ত ভাবে প্রকাশ পেয়েছে, আবার তাতে সুর হয়ে কেমন সুললিত ভাবে তা প্রকাশ হয়েছে।

সুরের মেলা
সুর: শতদল হালদার, তাল: কাহারবা

যদি আমায় ভুলে যাও তুমি
ভুল না আমার এ গান
ঘুম ভাঙ্গা রাতে এ গান গেয়ে
জুড়ায়ো তোমার প্রাণ।।

যদি নিশীথে জাগে মনে
শিয়র দীপ জ্বেলে বাতায়নে
খুঁজো আমায় তারার মিছিলে
রাত জাগা পাখি হয়তোবা
শোনাবে আমারই গান।।

বিকেলে মিষ্টি রোদে বসে
দৃষ্টি মেলে দিও দূর গগনে
কখনো খুঁজে সন্ধ্যায় সেই
উদাস নদীর তীরে আমারই সুরে
শুনো পাখির গান।।

*** আরও একটু লক্ষ করে দেখুন সুরকার এই লেখার গভীরে মিশে একাকার হয়ে তার মনের মাধুরী মিশিয়ে তুলে এনেছে সুরের মূর্ছনা যা শিল্পীর কণ্ঠে জীবন পেয়ে অনুরণিত করছে প্রিয়ার মন। হয়ত বা সে সর্বক্ষণ গুনগুন করছে এবং অন্যান্যরা কেউ কেউ এটাকে তার নিজের কথা ভেবে গুনগুন করছে।
এই যে সুরের রেশ এটা কিন্তু এমনি এমনি আসেনি। মাধবী লতা যেমন ভিন্ন কোন শক্ত অবলম্বন বেয়ে তর তর করে উঠে গিয়ে তার ফুলের সুবাস নিজ মহিমায় বিলিয়ে যাচ্ছে। তেমনি করে গীতিকারের লেখা গানের কথার সুরও কিন্তু কথার বিনুনির শক্ত অবলম্বন বেয়ে বেয়ে সুরকারের মনের গভীর থেকে উঠে এসে শিল্পীর নিপুণ কণ্ঠে সুবাসিত হচ্ছে।

*** পৃথিবীতে যত সুর আছে তা সে নদীর কলতান, পাখীর কুজন কিংবা বাতাসের মর্মর ধ্বনি বা বৃষ্টির রিমঝিম যাই হোক না কেন সবই কিন্তু মাত্র সাতটি সুরে বাঁধা। সুরের আরোহ এবং অবরোহের উপর ভিত্তি করে এসেছে নানা রাগ এবং তার কিছু শাখা প্রশাখা ঠাট। দিন, ক্ষণ, লগ্ন এবং সর্বোপরি মানুষের মনের উপর নির্ভর করে কখন কোন রাগ তাকে দিবে শান্তির পরশ বা কোন রাগ হবে অশান্তি বা বিরক্তির কারণ। যেমন, সকাল বেলা ভৈরবী রাগের পরিবর্তে ইমন রাগের কোন সুর তাকে কোন ভাবেই আকৃষ্ট করতে পারবে না আবার সন্ধ্যা বেলা ঠিক তেমনি ইমন রাগ ছাড়া ভিন্ন কোন রাগের গান ভাল লাগবে না। রিমঝিম বৃষ্টি ভেজা কোন শ্রাবণ গভীর নিশীথে মেঘমল্লার রাগ ব্যতীত কোন গান ভাল লাগবে না। গুরুজীর “মেঘ মিদুর বরষায় কোথায় তুমি” এই চার লাইনের ছোট্ট গানটি সারা রাত ভরে শুনেও ক্ষণকালের জন্য বিরক্ত হবেন না। আবার আমার লেখা এই গানটিও সারা রাত ধরে শুনেও ক্লান্ত হবেন না: (বর্তমানে আমার কাছে রেকর্ড নেই)

সুর: শতদল হালদার, রাগ-মেঘ মল্লার
(এ গানের কোন রেকর্ড ধারন করা হয়নি)।

আজি মেঘ গরজিছে শ্রাবণ আকাশে
গুরু গুরু ডাকে দেয়া সুবাসিত বাতাসে।।

ঘনঘটা বেজে শোন পিয়ালের বনে
উথলে বিরহ জ্বালা প্রিয়ার মনে
এ লগনে তাহারে বলা যায় কি আভাসে
যদি না বাতাস বহে বকুল সুবাসে।।

ধীরে ধীরে বরষণে মন নিশীথে
পুলকিত হরষে চায় তারে দেখিতে
না দেখিয়া তারে ভাবি নিরলে বসে
সেও বুঝি ডাকে মোরে এমন ফুল বাসে।।

*** সাধারণত গানের কথা ৩ বা ৪ প্যারায় হয়ে থাকে। ১ম প্যারা হচ্ছে গানের মুখ বা আভোগ, এই অংশে গানের ভূমিকা থাকে। ২য় ও ৩য় প্যারাকে বলা হয় ১ম এবং ২য় অন্তরা, এই দুই অন্তরা গানের বিবরণ। আবার যে গানে ৪ প্যারা থাকে তার ৩য় প্যারাকে বলে সঞ্চারী, এই অংশে গানের মুল পট ভুমি বা উপসংহার থাকে এবং এই অংশের সুর অন্যান্য অংশের চেয়ে ভিন্ন হয়। যে সুরে গানের মুখ গাওয়া হয় সে সুর যেখানে শেষ হয় সেখান থেকে শুরু হয় অন্তরার সুর। দুইটি অন্তরার সুর একই থাকে। এখানে লক্ষণীয় যে যারা গান লিখবেন বা গান লিখতে আগ্রহী তারা অন্তরার মাত্রা সমান রাখার চেষ্টা করবেন। নিচের গানটি দেখুন, কোন অংশে দুইটি দাড়ি এবং একটি দাড়ি দিয়ে এই চিহ্ন দেয়া হয়েছে। তবে অন্তরার সুরের বেলায় যে কোন ব্যতিক্রম নেই তা ঠিক নয়, কিছু ব্যতিক্রম অবশ্যই হয়ে যায় এবং সেখানকার সুর সারগম দিয়ে মেলান হয় তবে এটা সচরাচর ঘটে না, বিশেষ কোন ক্ষেত্রে এই সারগম এর সাহায্য নেয়া হয়, যেমন ঝরে ওই চঞ্চল ঝর্ণা গানটি শুনলেই বুঝতে পারবেন। আজকাল অবশ্য সঞ্চারী ছাড়াই গান হচ্ছে। সম্ভবত এই জন্যেই এই সব গানের রেশ বেশী দিন থাকে না।
নিচের এই গানটি লক্ষ করলে দেখা যাবে এখানে সঞ্চারী রয়েছে, এখানে অনুপ্রাসের ব্যবহারও এসেছে।

মাতাল বসন্ত
সুর: শতদল হালদার, তাল: কাহারবা
স্বর্ণালী সুন্দর এই দিন
কে বাজায় দূরে মধুর বীণ
ঘরে আমার এ মন রয় না
কেন চৈতী হাওয়া বয় না।।

আমি যে হারিয়ে যেতে চাই
এ লগন কোথায় খুঁজে পাই
দখিনা বাতাস বলে দেয় না
কেন যে তাকে পাওয়া যায় না।।

হারিয়ে যাবার এই দিন
সুর জাগাল মনে রঙ্গিন
বসন্ত বাঁধনে বাঁধা বল্লরী
মাতাল সুরভি ছড়াল মাধুরী।

বন ফুলে রেখেছে দুয়ার খুলে
নদী কূলে উথলে হৃদয় দুলে
ব্যাকুল এ মন ধরে বায়না
একেলা কেন যে প্রাণে সয় না।।

*** এবার আসছি শব্দ চয়নের দিকে। কোন শব্দ এবং লাইন দুই বার লেখা যাবে না, এটা পরিহার করতে হবে। আমরা এমন দুই বার বা একাধিক বার যা শুনি সেটা আসে সুরের লয় মেলাবার জন্য ওটা গান বা কবিতার কোন অংশ হিসেবে নয়। আর এমন কোন শব্দ চয়ন করা যাবে না যা উচ্চারণ করতে গিয়ে সুর আটকে যায় বা বাঁধাগ্রস্ত হয়ে সুর থেমে যেতে চায়। অনেকেই ভাবতে পারেন মানে বা ভাবতো ঠিক আছে তাহলে ? তাহলে সেই শব্দটির পরিবর্তে সমার্থক এমন একটি শব্দ খুঁজে পেতে হবে যার সাথে সুরের সখ্যতা রয়েছে মানে সুর সাবলীল ভাবে নির্বিঘ্নে এগিয়ে যেতে পারছে। শব্দ চয়ন কবিতার ক্ষেত্রে তেমন জরুরী না হলেও গানের ক্ষেত্রে অত্যন্ত জরুরী। সব জায়গায় সব শব্দ প্রয়োগ করা যায় না। আপনি যা লিখেছেন তা যখন সুর হবে তখন কিন্তু হুবহু এক নাও পেতে পারেন। সুরকার কিছু এদিক ওদিক বা পরিবর্তন করতে পারেন, তাকে এই স্বাধীনতা দিতেই হবে। যেমন শুনেছি বিখ্যাত সুরকার সলিল চৌধুরী বিখ্যাত গীতিকার পুলক বন্দ্যোপাধ্যায়কে বলতেন ‘এই পুলক এখানে এই শব্দ বদলে এই শব্দ লিখে দাও’। যেমন আমাকেও আমার সুরকার শতদল হালদার, খন্দকার মনসুর এবং আমীর হোসেন বলতেন এবং সমস্যা হলেও আমাকে তাদের কথা মেনে কোন ক্ষেত্রে শব্দ বদলে বা কোন ক্ষেত্রে গানের কথাও কিছু বদলে দিতে হত।

*** আমি সুরকার বা শিল্পী কোনটাই নই তবুও অনেক লিখে ফেলেছি। ভুলভ্রান্তি হলে দেখিয়ে দিবেন। আজ আর নয়, পরে কখনও সময় পেলে আবার কিছু নিয়ে আসব। এর মধ্যে কারো কোন জিজ্ঞাস্য থাকলে জানাবেন, যতটুক সম্ভব চেষ্টা করব।
আজ তাহলে এই পর্যন্তই!

এখানে আপনার মন্তব্য রেখে যান

Filed under Uncategorized

কবিতার সাত কাহন

এক সময় ছিল যখন নিজের খাতায় বা ছেড়া কোন কাগজে আমাদের যা কিছু লিখতে ইচ্ছে হতো তাই লিখতাম। সে সময় কোন পত্রিকায় লেখা প্রকাশ হওয়া ছিল এক বিশাল রকমের কোন সৌভাগ্যের ব্যপার। সবাই সে সুযোগও পেত না। কিন্তু আজকাল আর সে সময় নেই। যুগের পরিবর্তনে অনেক কিছুই বদলে গেছে। অনেক কিছুই এসেছে যা খুবই ভাল আবার কিছু এসেছে যাকে আপাত মন্দ বললেও দেখা যায় তার অধিকাংশই ভাল তাই মন্দ বলার অবকাশ নেই।
ঠিক এমনই কিছু সুযোগ এসেছে এই ওয়েব জগতে। যারা আজকাল এই আকাশ সভ্যতায় বিচরণ করতে পারেন তারা এই সুযোগটা ব্যবহার করতে পারছেন আবার তেমনি সবাই এখনও এই সুযোগ পাচ্ছেন না। বিশেষ করে এখানে কিছু আর্থিক সঙ্গতির বিষয় জড়িত রয়েছে। তবে দেখা যাক আমাদের দোয়েল নামের লেপটপ কত দূর এগুতে পারে, আমরা তার সাফল্যের পথ চেয়ে রইলাম। এখানে আজকাল সবাই নিজের যা মনে হচ্ছে তা প্রচার বা প্রকাশ করতে পারছেন। অনেকেই দেখছেন পড়ছেন। পড়ে তার মতামত দিচ্ছেন। তবে যারা এই জগতে বিচরণ করেন তারা সবাই এক কথায় ধরে নেয়া যায় শিক্ষিত। কাজেই নিতান্ত ভদ্রতা রক্ষা করতে গিয়ে তাদের কেউ হয়ত কাউকে মন্দ বলছে না সবাই এক কথায় প্রসংশা করেই যাচ্ছেন। এতে যিনি লিখছেন তিনি তার নিজেকে সঠিক যাচাই করতে পারছেন না। সে যাই হোক এ সব নিয়ে লিখতে গেলে অনেক কথা এসে যায় তাই কথা বাড়াচ্ছি না সামান্য কিছু বলেই শেষ করব।

আমি নিজেও বেশ কিছু দিন, তা হ্যাঁ প্রায় দুই বছরের বেশিই হবে মনে হয় লিখছি। কাউকে শেখাবার জন্য আমার এই লেখা নয়। আমি আগেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। আমার সাথে সবাই এক মত পোষন নাও করতে পারেন। আমি শুধু আমার ভাবনা গুলি জানাচ্ছি। তবে যিনি খোলা ভাবে আলোচনায় আসতে চান তাকে নিষেধ করব সে ইচ্ছে আমার নেই। আসতে পারেন।

এমন নানা ব্লগে লিখতে গিয়ে আমি যে সব সমস্যায় ভুগেছিঃ
১) বাংলায় টাইপ করতে না পারায় অনেক বানান ভুল দেখাত যা নিয়ে অনেক মন্তব্য পেয়েছি এবং নিজের অক্ষমতার জন্য তা মেনেও নিয়েছি। দেখি অনেকেরই এমন হয় তাই আমি অন্তত এ নিয়ে কিছু বলি না। কারন আমি জানি আমরা অধিকাংশই কেউ টাইপিস্ট নই। কলমে বানান ভুল এবং কম্পিউটারের কী বোর্ডে টাইপিং ভুলের মধ্যে অনেক তফাত।

২) নিজের যা মনে আসে তাই লিখে ফেলি। কখনও ভেবে দেখি না যে কারা এগুলি পড়ছে। ফলে যা হবার তাই হতো। নানা কটু মন্তব্য পেয়েছি এবং তা অবলীলায় হজম করেছি। তবুও ওই যে লেখার একটা সখ তা এড়াতে না পেরে লিখে ফেলে একটা আত্ম তৃপ্তি পাবার চেষ্টা করেছি। হয়তো আমার মত আরো কাউকে পাওয়া যেতে পারে।

৩) কবিতা লিখতে গিয়েও ওই একই অবস্থা। পরে কিছু নিজে ভেবে ভেবে এবং কিছু খুজে খুজে দেখে জেনেছি যা তাই আজ এখানে তুলে দিলাম।
আমরা অনেকেই কবিতা নামে কিছু লেখার ইচ্ছা থেকে চেষ্টা করি কিন্তু সে কি হছে তা ভেবে দেখার সুযোগ পাই না বা দেখি না। নিজেই মনে মনে ভেবে নিই যে একটা কবিতা লিখলাম। আসলে কি তাই?
কবিতার কিছু গুন বা নিয়ম অবশ্যই আছে যা আমার ধারনা বা জানা মতে আমি বিশ্বাস করি। জানি না আপনারা আমার সাথে এক মত হবেন কি না।

ক) কবিতা= কথা+বিন্যাস+তান।
খ) মনের কথা মনের মত করে মনের মানুষকে বলার মনের মত উপায়কে কবিতা বলা যায়।
গ) অবসর সময়ের এলোমেলো ভাবনা গুলো কথার বিন্নুনীতে শৈল্পিক ঢঙ্গে প্রকাশ করাই কবিতা।
ঘ) কবিতা লিখতে গিয়ে কিছু উপাদানের দিকে বিশেষ লক্ষ্য রাখতে হয় যেমনঃ উৎপেক্ষা, উপমা, চিত্রকল্প, অনুপ্রাস, এবং কাব্যময় শব্দ চয়ন।

আবার এর সাথে আরো কিছু দিকে দৃষ্টি রাখতে হবে যেমন;
শব্দ প্রয়োগে নতুনত্বের প্রচলন, শৈল্পিক ভঙ্গিতে বাক্য গঠন, শৈল্পিক আঙ্গিকে উপস্থাপনা, প্রয়োজনিয় শব্দের অবশ্যম্ভাবী বাণি বিন্যাস, ছন্দ, সার্বজনীন, গতানুগতিকতা বর্জিত,অনুকরণ এবং প্রভাব মুক্ত, সাবলীল প্রকাশ, সুস্পষ্ট বক্তব্য, ভাবের গভীরতা, অহেতুক জটিল শব্দের প্রয়োগ না করা, পড়তে গিয়ে পাঠক হোচট খায় কি না সে দিকে লক্ষ্য রাখা। এ ছাড়াও এ ধরনের অনেক কিছু মেনে চললে দেখা যাবে সেটা একটা সুন্দর লেখা হয়েছে।
পরে কোন এক দিন গানের কথা এবং সুর নিয়ে আলাপ করার ইচ্ছা রইল। যদিও আমি সুরকার নই।

আমার কথাটি ফুরাল নটে গাছটি মুরাল।
এবার আপনাদের পালা।

এখানে আপনার মন্তব্য রেখে যান

Filed under Uncategorized

Hello world!

Welcome to WordPress.com! This is your very first post. Click the Edit link to modify or delete it, or start a new post. If you like, use this post to tell readers why you started this blog and what you plan to do with it.

Happy blogging!

১ টি মন্তব্য

Filed under Uncategorized

নির্বাচিত কবিতা

এখানে আপনার মন্তব্য রেখে যান

Filed under Uncategorized

মহাকালের ঘড়ি

ঘড়ির কাটা ছুটে চলে বাজে না বারোটা
ঘণ্টা মিনিট সেকেন্ড মেপে চলে অবিরাম
অবসর নেই। আলো আধার ঝড় বৃষ্টি
কাল মহাকাল ব্যাপী চলেছে চলবে।
বসন্ত সন্ধ্যায় যদিও বা হয় পরিচয়
মুছে যায় শীতের কঠিন বরফে
কখনও বা ফিরে আসে পূর্ণিমা রাতে
কখনও মরীচিকা হয়ে দূরে দূরে জ্বলবে।
থামে না কাটা, হয় না সন্ধ্যা, বাজে না বারোটা।
বারে বারে আসে জীবন, আসে মরণ।
থামে না জীবন, থামে না মরণ, থামে না চলা
এ ঘড়ি ঘুরেই চলে জানে না কখন থামবে।

এখানে আপনার মন্তব্য রেখে যান

Filed under Uncategorized

সোনার তরী: সোনালী আহ্বান : নীল নক্ষত্র

সোনার তরী: সোনালী আহ্বান : নীল নক্ষত্র

এখানে আপনার মন্তব্য রেখে যান

Filed under Uncategorized

Comments

আপনার যে কোন প্রশ্ন, পরামর্শ, মতামত বা বক্তব্য নিচের বক্সে নির্দ্বিধায় জানাতে পারেন। আপনার বক্তব্য জানতে আগ্রহী।

2 টি মন্তব্য

Filed under Uncategorized

All contents

এখানে আপনার মন্তব্য রেখে যান

16/03/2009 · 6:34 পুর্বাহ্ন

All contents

/feeds/posts/default?max-results=500&alt=json-in-script&callback=loadtoc”>

এখানে আপনার মন্তব্য রেখে যান

Filed under Uncategorized